বড় কঠিন ফেতনায় পতিত আমাদের মতিউর রহমান হিন্দুস্তানি হযরত!!
"সমকামিতা কোন ধরনের অপরাধ নয়, সমকামীদের গ্রেফতার, হয়রানি কিংবা অপদস্হ করা সংবিধান বিরুদ্ধ! "
- ভারতের সুপ্রিম কোর্টের রায়!
.
আহলে হাদিস ভাইরা একটু এদিকে আহেন, কিছু বাতচিৎ করি!! জানেন কি, খুব বেশি দিন লাগবে না, হয়তো এ সরকার পুনরায় স্টে করলে এরকম রায় আমরাও শুনতে পাবে! এখনো বহুক্ষেত্রে শুনছিও! তখনও কি ঐ সরকারের, ঐ আদালতের আনুগত্য করা ওয়াজিব থাকবে! নিয়মতান্ত্রিক বিদ্রোহ, প্রতিবাদ, শাষক বা নেতৃত্বে পরিবর্তনের আন্দোলন তথাকথিত গদি দখলের ফেতনা হিসেবে ফতোয়া দিবেন?
.
আচ্ছা, আমাদের মতিউর রহমান হিন্দুস্তানি হযরত কি ভারতের এই রায় বা সরকারের স্বিদ্ধান্ত নিয়ে কোন কথা বলতে পারবেন, সেটা কি জায়েজ হবে? সরকারের সমালোচনা করার সিস্টেম কি? এরকম কুফরি আইন বিধান চাপিয়ে দেওয়া হলে মুসলিমরা কি ভূমিকা নেবে, এ বিষয়ে কিছু নোট লিখলে আমরাও কিছু জ্ঞান পাইতাম!
.
যারা কুফরি আইন তৈরি করে, যারা সেই আইনে সন্তুষ্ট থাকে পরন্তু সেই আইন প্রনেতাদের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রাখে তারা সকলেই গোমরাহ, সহিহ তো পরের চিন্তা! দলিল দেখুন :
.
أَلَمْ تَرَ إِلَى الَّذِينَ يَزْعُمُونَ أَنَّهُمْ آمَنُوا بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ يُرِيدُونَ أَن يَتَحَاكَمُوا إِلَى الطَّاغُوتِ وَقَدْ أُمِرُوا أَن يَكْفُرُوا بِهِ وَيُرِيدُ الشَّيْطَانُ أَن يُضِلَّهُمْ ضَلَالًا بَعِيدًا
হে নবী! তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা এই মর্মে দাবী করে চলেছে যে, তারা ঈমান এনেছে সেই কিতাবের প্রতি যা তোমার ওপর নাযিল করা হয়েছে এবং সেই সব কিতাবের প্রতি যেগুলো তোমরা পূর্বে নাযিল করা হয়েছিল কিন্তু তারা নিজেদের বিষয়সমূহ ফায়সালা করার জন্য ‘তাগুতে’র দিকে ফিরতে চায়, অথচ তাদেরকে তাগুতকে অস্বীকার করার হুকুম দেয়া হয়েছিল।
শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে সরল সোজা পথ থেকে অনেক দূরে সরিয়ে নিয়ে যেতে চায়। (সুরা নিসা: আয়াত - ৬০.)
.
অতএব, কুফরি আইন, কুফরিরত শাষক এবং তার প্রতিষ্টিত শাষন ব্যবস্থাপনার ওপর সন্তুষ্ট কোন ব্যক্তি নিজেকে পরহেজগার, সহিহ আক্বীদার দাবি করতে পারে না! অন্য দিকে এই সকল ফেতনা থেকে মানুষদের মুক্ত করার যে হুকুম আল্লাহ পাক দিয়েছেন সেই দায়িত্ব পালন কে ইক্বামাতে দ্বীন বা ইসলামী রাজনীতি যাই বলিনা কেন, সত্যিকারের কোন ঈমানদার সেই কর্তব্য থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারেনা!
.
তবে হ্যাঁ, দুনিয়া পুজারী, বাতিল শাষকদের উচ্ছিষ্ট ভোগী ওলামা এবং তাদের অনুসারীরা এই কাজে হার হামেশা অগ্রগামী ছিলো, আছে হয়তো থেকেই যাবে! অথচ তারা মনে করতে থাকে দুনিয়ায় তাদের চেয়ে বেশি পরিশুদ্ধ আক্বীদা ওয়ালা আর কেউ নেই! বড় কঠিন ভুল এটা তাতে কোন সন্দেহ নেই!
Courtesy : Apu Ahmed
- ভারতের সুপ্রিম কোর্টের রায়!
.
আহলে হাদিস ভাইরা একটু এদিকে আহেন, কিছু বাতচিৎ করি!! জানেন কি, খুব বেশি দিন লাগবে না, হয়তো এ সরকার পুনরায় স্টে করলে এরকম রায় আমরাও শুনতে পাবে! এখনো বহুক্ষেত্রে শুনছিও! তখনও কি ঐ সরকারের, ঐ আদালতের আনুগত্য করা ওয়াজিব থাকবে! নিয়মতান্ত্রিক বিদ্রোহ, প্রতিবাদ, শাষক বা নেতৃত্বে পরিবর্তনের আন্দোলন তথাকথিত গদি দখলের ফেতনা হিসেবে ফতোয়া দিবেন?
.
আচ্ছা, আমাদের মতিউর রহমান হিন্দুস্তানি হযরত কি ভারতের এই রায় বা সরকারের স্বিদ্ধান্ত নিয়ে কোন কথা বলতে পারবেন, সেটা কি জায়েজ হবে? সরকারের সমালোচনা করার সিস্টেম কি? এরকম কুফরি আইন বিধান চাপিয়ে দেওয়া হলে মুসলিমরা কি ভূমিকা নেবে, এ বিষয়ে কিছু নোট লিখলে আমরাও কিছু জ্ঞান পাইতাম!
.
যারা কুফরি আইন তৈরি করে, যারা সেই আইনে সন্তুষ্ট থাকে পরন্তু সেই আইন প্রনেতাদের সাথে সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক রাখে তারা সকলেই গোমরাহ, সহিহ তো পরের চিন্তা! দলিল দেখুন :
.
أَلَمْ تَرَ إِلَى الَّذِينَ يَزْعُمُونَ أَنَّهُمْ آمَنُوا بِمَا أُنزِلَ إِلَيْكَ وَمَا أُنزِلَ مِن قَبْلِكَ يُرِيدُونَ أَن يَتَحَاكَمُوا إِلَى الطَّاغُوتِ وَقَدْ أُمِرُوا أَن يَكْفُرُوا بِهِ وَيُرِيدُ الشَّيْطَانُ أَن يُضِلَّهُمْ ضَلَالًا بَعِيدًا
হে নবী! তুমি কি তাদেরকে দেখনি, যারা এই মর্মে দাবী করে চলেছে যে, তারা ঈমান এনেছে সেই কিতাবের প্রতি যা তোমার ওপর নাযিল করা হয়েছে এবং সেই সব কিতাবের প্রতি যেগুলো তোমরা পূর্বে নাযিল করা হয়েছিল কিন্তু তারা নিজেদের বিষয়সমূহ ফায়সালা করার জন্য ‘তাগুতে’র দিকে ফিরতে চায়, অথচ তাদেরকে তাগুতকে অস্বীকার করার হুকুম দেয়া হয়েছিল।
শয়তান তাদেরকে পথভ্রষ্ট করে সরল সোজা পথ থেকে অনেক দূরে সরিয়ে নিয়ে যেতে চায়। (সুরা নিসা: আয়াত - ৬০.)
.
অতএব, কুফরি আইন, কুফরিরত শাষক এবং তার প্রতিষ্টিত শাষন ব্যবস্থাপনার ওপর সন্তুষ্ট কোন ব্যক্তি নিজেকে পরহেজগার, সহিহ আক্বীদার দাবি করতে পারে না! অন্য দিকে এই সকল ফেতনা থেকে মানুষদের মুক্ত করার যে হুকুম আল্লাহ পাক দিয়েছেন সেই দায়িত্ব পালন কে ইক্বামাতে দ্বীন বা ইসলামী রাজনীতি যাই বলিনা কেন, সত্যিকারের কোন ঈমানদার সেই কর্তব্য থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারেনা!
.
তবে হ্যাঁ, দুনিয়া পুজারী, বাতিল শাষকদের উচ্ছিষ্ট ভোগী ওলামা এবং তাদের অনুসারীরা এই কাজে হার হামেশা অগ্রগামী ছিলো, আছে হয়তো থেকেই যাবে! অথচ তারা মনে করতে থাকে দুনিয়ায় তাদের চেয়ে বেশি পরিশুদ্ধ আক্বীদা ওয়ালা আর কেউ নেই! বড় কঠিন ভুল এটা তাতে কোন সন্দেহ নেই!
Courtesy : Apu Ahmed
No comments