বিনা টিকেটে রেল ভ্রমন বন্ধ হলে কত লাভ হত?
বিনে টিকেটে যদি যাত্রী উঠা বন্ধ করা যায়, তবে প্রতি বছর বাংলাদেশ রেলওয়ের অতিরিক্ত আয় হবে ২৭০ কোটি টাকা।
সকলের টিকিট কাটা ও ট্রেন সার্ভিসকে উন্নত করতে এই দিকগুলো চিন্তা করা যেতে পারে-
১. প্রত্যেক স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম এমন উঁচু করে বানাতে হবে, যাতে প্রবেশপথ ছাড়া অন্য কোন দিক দিয়ে লোকে প্ল্যাটফর্মে ঢুকতে না পারে।
ট্রেন এসে উঁচু প্ল্যাটফর্মে এমনভাবে দাঁড়াবে যাতে প্ল্যাটফর্ম ছাড়া অন্য কোনদিক থেকে লোকে ট্রেনে উঠতে না পারে। সকলকে প্রবেশপথে টিকিট দেখিয়ে তবে প্ল্যাটফর্মে প্রবেশ করার অনুমতি দিতে হবে।
প্রাথমিকভাবে বড় বড় স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম উঁচু করে এর পরীক্ষামুলক কার্যক্রম করে দেখা যেতে পারে। এতে যে পরিমাণ খরচ হবে, তা এক বছরেই উঠে আসবে টিকিট বিক্রি করেই।
২। কালোবাজারি রোধে রেলের টিকিট অনলাইনে উন্মুক্ত করে দিতে হবে।
অনলাইনে টিকিট কাটতে হলে তাকে জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে একটি ভেরিভাইড একাউন্ট খুলতে হবে। প্রত্যেক একাউন্টের বিপরীতে সর্বোচ্চ দুটো টিকিট বিক্রয় করা যেতে পারে।
বিকাশ করে কিংবা মোবাইলের মাধ্যমে অনলাইন টাকা পরিশোধ করার সুযোগ থাকবে। পরিশোধের পর ই-মেইলের মাধ্যমে ই-টিকিট চলে যাবে ও প্রিন্ট করে নিতে হবে।
যারা অনলাইনে টিকিট করতে পারবে না, তাদের জন্য অফলাইন অর্থাৎ টিকিট কাউন্টারে ত্রিশ ভাগ কোটা রাখা যেতে পারে।
প্রত্যেক টিকিটে নাম, লিংগ ও বয়স উল্লেখ করা থাকবে।
৩। টিকিট কাউন্টার শুধু স্টেশনেই না রেখে শহরের বেশ কিছু জায়গায় আরো কয়েকটা কাউন্টার খোলা যেতে পারে।
অনেকেই আছে স্ট্যান্ডিং হলেও টিকিট কেটেই ট্রেনে উঠতে চায়। কিন্তু লম্বা লাইন, ভিড় এর কারণে টিকিট আর কাটতে চায় না।
অনেক জায়গায় টিকিট কাউন্টার থাকলে ভিড়, ঠেলাঠেলি কম হবে, অপরদিকে সহজলভ্য হওয়াত সবাই টিকিট কাটতে আগ্রহী হবে।
Dr. Taraki Hasan Mehedi
সকলের টিকিট কাটা ও ট্রেন সার্ভিসকে উন্নত করতে এই দিকগুলো চিন্তা করা যেতে পারে-
১. প্রত্যেক স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম এমন উঁচু করে বানাতে হবে, যাতে প্রবেশপথ ছাড়া অন্য কোন দিক দিয়ে লোকে প্ল্যাটফর্মে ঢুকতে না পারে।
ট্রেন এসে উঁচু প্ল্যাটফর্মে এমনভাবে দাঁড়াবে যাতে প্ল্যাটফর্ম ছাড়া অন্য কোনদিক থেকে লোকে ট্রেনে উঠতে না পারে। সকলকে প্রবেশপথে টিকিট দেখিয়ে তবে প্ল্যাটফর্মে প্রবেশ করার অনুমতি দিতে হবে।
প্রাথমিকভাবে বড় বড় স্টেশনের প্ল্যাটফর্ম উঁচু করে এর পরীক্ষামুলক কার্যক্রম করে দেখা যেতে পারে। এতে যে পরিমাণ খরচ হবে, তা এক বছরেই উঠে আসবে টিকিট বিক্রি করেই।
২। কালোবাজারি রোধে রেলের টিকিট অনলাইনে উন্মুক্ত করে দিতে হবে।
অনলাইনে টিকিট কাটতে হলে তাকে জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে একটি ভেরিভাইড একাউন্ট খুলতে হবে। প্রত্যেক একাউন্টের বিপরীতে সর্বোচ্চ দুটো টিকিট বিক্রয় করা যেতে পারে।
বিকাশ করে কিংবা মোবাইলের মাধ্যমে অনলাইন টাকা পরিশোধ করার সুযোগ থাকবে। পরিশোধের পর ই-মেইলের মাধ্যমে ই-টিকিট চলে যাবে ও প্রিন্ট করে নিতে হবে।
যারা অনলাইনে টিকিট করতে পারবে না, তাদের জন্য অফলাইন অর্থাৎ টিকিট কাউন্টারে ত্রিশ ভাগ কোটা রাখা যেতে পারে।
প্রত্যেক টিকিটে নাম, লিংগ ও বয়স উল্লেখ করা থাকবে।
৩। টিকিট কাউন্টার শুধু স্টেশনেই না রেখে শহরের বেশ কিছু জায়গায় আরো কয়েকটা কাউন্টার খোলা যেতে পারে।
অনেকেই আছে স্ট্যান্ডিং হলেও টিকিট কেটেই ট্রেনে উঠতে চায়। কিন্তু লম্বা লাইন, ভিড় এর কারণে টিকিট আর কাটতে চায় না।
অনেক জায়গায় টিকিট কাউন্টার থাকলে ভিড়, ঠেলাঠেলি কম হবে, অপরদিকে সহজলভ্য হওয়াত সবাই টিকিট কাটতে আগ্রহী হবে।
Dr. Taraki Hasan Mehedi
No comments