আইআইইউসির মিডিয়া ব্যার্থতা ও উত্তরনের সময়!
আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিশিয়াল কোন ইউটিউব চ্যানেল নেই যা সত্যিই লজ্জাস্কর!
বর্তমানে ইউটিউব সব থেকে পপুলার ভিডিও শেয়ারিং সাইট। আমাদের ক্যাম্পাসে শতশত ন্যাশনাল ও ইন্টার্ন্যাশনাল প্রোগ্রাম হচ্ছে কিন্তু আনফরচোনেটলি তা প্রচার করা হচ্ছে না সোসাল মিডিয়াগুলোতে।
ইউটিউব,ফেসবুক ও টুইটার ফ্রি সোসাল সাইট, যেগুলোতে প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চেয়ে বহুগুনে মানুষ সময় কাটায়। এই প্রধান মিডিয়াগুলোতে আমাদের স্থান শূন্যের কোঠায়।
বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজটি ছিল আমাদের কিন্তু দূর্ভাগ্যজনকভাবে তা অকেজো হয়ে আছে,
জানিনা তার মূল রহস্য কি!
কিছুদিন আগে আমাদের নতুন একটি অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ খুলা হয়েছে যাতে মাঝে মধ্যে দুই একটা পিকচার ছাড়া তেমন কিছুই খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। প্রত্যেকটা প্রোগ্রাম ভিডিও করে ফেসবুক, ইউটিউব ও অন্যান্য সোসাল মাধ্যমগুলোতে আপলোড করা উচিত। কমপক্ষে প্রত্যেক ডিপার্টমেন্টের হেড স্যারদের এই পেইজের এডমিন করে রাখলে খুব সহজেই পুরো ডিপার্টমেন্টের খবরগুলো সকলের কাছে পৌঁছে যেত। হয়ত বর্তমানে যারা পেইজের দায়ীত্বে আছেন তারা ভাবতে পারেন যে সবাইকে এডমিন করা হলে পেজের সিকিউরিটি রিস্ক দেখা দিতে পারে। এই বিষয়টারও একটা সুন্দর সমাধান আছে। মূল আইডি থেকে একটা বিজনেস একাউন্টের আন্ডারে পেজটাকে নিয়ে আসলে অন্য কোন এডমিনের যদি আইডি হ্যাকড হয় তারপরেও পেজটা কেও নিতে পারবেনা। অথরিটির এই দিকগুলো বিবেচনার দাবি রাখে।
আমাদের ভার্সিটির অন্যান্য ভার্সিটির তুলনায় অনেক কিছু বেশি আছে কিন্তু প্রচার নেই। যতটুকু প্রচার আছে তা মাঝেমধ্যে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে দেখা যায়। এই সব মিডিয়াতে যতটুকু প্রচার হয় বিশাল অংকের টাকা খরচ করে তার নূন্যতমও যদি সোসাল সাইটগুলোর দিকে নজর দেওয়া হত তবে তা অনেকবেশি কার্যকর হত। আমি বলছিনা প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে প্রচার বন্ধ করে দেওয়া হউক আমি চাচ্ছি এগুলোর সাথে সোসাল মিডিয়াগুলোর সমন্বয় করা হউক। এতে করে ভার্সিটি খুব সহজে কম খরচে ও ইফিক্টিভলি প্রমোট হবে।
ড্যাফোডিল,ব্রাক,নর্থ সাউথ,ইস্ট ওয়েস্ট,ইন্ডিপেন্ডেন্টসহ অন্যান্য প্রথম সারির ভার্সিটিগুলো এগিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারন হচ্ছে তাদের স্ট্রং মিডিয়া। তারা প্রত্যেকটা মিডিয়া সাইটেই সক্রিয় ভূমিকা রাখছে যার ফলে তাদের পরিচিতি ও সুনাম বহুগুনে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এটা দূর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে চিটাগং এর বাহিরে আমাদের ভার্সিটির পরিচিতি খুবই কম। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে হলে সঠিক মিডিয়া নির্বাচনের কোন বিকল্প দেখছিনা।
অথরিটি প্রায় সময়ই সেন্ট্রাল অডিটোরিয়ামের প্রোগ্রামগুলো ভিডিও করে থাকেন কিন্তু এগুলো কখনো প্রচার করতে দেখিনি। যতটুকু প্রচার ও প্রসারের কাজ আছে তার সিংহ ভাগই অত্র ভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রীরাই করে থাকে। কিছুদিন পূর্বে ভার্সিটির সর্ববৃহৎ অনুষ্ঠান চতুর্থ কনভোকেশন হয়েছে আপনারা সবাই জানেন যে তার মিডিয়া কাভারেজ কোন অবস্থায় ছিল । এটা সত্যিই অত্যন্ত দুঃখজনক ! সর্বশেষ কথা হল যদি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে নিজেদের অক্ষম মনে করেন তবে আমি বলব তা শিক্ষার্থীদের কাছে ছেড়ে দেওয়া হউক। আমি বিশ্বাস করি এতে করে বিনামূল্যে কয়েকশতগুন বেশি প্রচার ও প্রসারতা লাভ করবে।
আইআইইউসি আমার প্রানের ভার্সিটি। সবসময় ভার্সিটির মঙ্গল কামনা করি ও সাধ্যমত চেষ্টা করি যেন আমার প্রিয় এই ক্যাম্পাসটি সারা দেশ ও পৃথবীতে পরিচিত হউক ও সুনাম বয়ে আনুক।
আশা করি অথরিটি পূনরায় ভেবে দেখবেন ।
মোঃ ইনজামাম উল ইসলাম
ডিপার্টমেন্ট অব ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ এন্ড লিটারেচার
বর্তমানে ইউটিউব সব থেকে পপুলার ভিডিও শেয়ারিং সাইট। আমাদের ক্যাম্পাসে শতশত ন্যাশনাল ও ইন্টার্ন্যাশনাল প্রোগ্রাম হচ্ছে কিন্তু আনফরচোনেটলি তা প্রচার করা হচ্ছে না সোসাল মিডিয়াগুলোতে।
ইউটিউব,ফেসবুক ও টুইটার ফ্রি সোসাল সাইট, যেগুলোতে প্রিন্ট মিডিয়া ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার চেয়ে বহুগুনে মানুষ সময় কাটায়। এই প্রধান মিডিয়াগুলোতে আমাদের স্থান শূন্যের কোঠায়।
বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম ভেরিফাইড ফেসবুক পেইজটি ছিল আমাদের কিন্তু দূর্ভাগ্যজনকভাবে তা অকেজো হয়ে আছে,
জানিনা তার মূল রহস্য কি!
কিছুদিন আগে আমাদের নতুন একটি অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ খুলা হয়েছে যাতে মাঝে মধ্যে দুই একটা পিকচার ছাড়া তেমন কিছুই খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। প্রত্যেকটা প্রোগ্রাম ভিডিও করে ফেসবুক, ইউটিউব ও অন্যান্য সোসাল মাধ্যমগুলোতে আপলোড করা উচিত। কমপক্ষে প্রত্যেক ডিপার্টমেন্টের হেড স্যারদের এই পেইজের এডমিন করে রাখলে খুব সহজেই পুরো ডিপার্টমেন্টের খবরগুলো সকলের কাছে পৌঁছে যেত। হয়ত বর্তমানে যারা পেইজের দায়ীত্বে আছেন তারা ভাবতে পারেন যে সবাইকে এডমিন করা হলে পেজের সিকিউরিটি রিস্ক দেখা দিতে পারে। এই বিষয়টারও একটা সুন্দর সমাধান আছে। মূল আইডি থেকে একটা বিজনেস একাউন্টের আন্ডারে পেজটাকে নিয়ে আসলে অন্য কোন এডমিনের যদি আইডি হ্যাকড হয় তারপরেও পেজটা কেও নিতে পারবেনা। অথরিটির এই দিকগুলো বিবেচনার দাবি রাখে।
আমাদের ভার্সিটির অন্যান্য ভার্সিটির তুলনায় অনেক কিছু বেশি আছে কিন্তু প্রচার নেই। যতটুকু প্রচার আছে তা মাঝেমধ্যে প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে দেখা যায়। এই সব মিডিয়াতে যতটুকু প্রচার হয় বিশাল অংকের টাকা খরচ করে তার নূন্যতমও যদি সোসাল সাইটগুলোর দিকে নজর দেওয়া হত তবে তা অনেকবেশি কার্যকর হত। আমি বলছিনা প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়াতে প্রচার বন্ধ করে দেওয়া হউক আমি চাচ্ছি এগুলোর সাথে সোসাল মিডিয়াগুলোর সমন্বয় করা হউক। এতে করে ভার্সিটি খুব সহজে কম খরচে ও ইফিক্টিভলি প্রমোট হবে।
ড্যাফোডিল,ব্রাক,নর্থ সাউথ,ইস্ট ওয়েস্ট,ইন্ডিপেন্ডেন্টসহ অন্যান্য প্রথম সারির ভার্সিটিগুলো এগিয়ে যাওয়ার অন্যতম কারন হচ্ছে তাদের স্ট্রং মিডিয়া। তারা প্রত্যেকটা মিডিয়া সাইটেই সক্রিয় ভূমিকা রাখছে যার ফলে তাদের পরিচিতি ও সুনাম বহুগুনে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
এটা দূর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে চিটাগং এর বাহিরে আমাদের ভার্সিটির পরিচিতি খুবই কম। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বাজারে টিকে থাকতে হলে সঠিক মিডিয়া নির্বাচনের কোন বিকল্প দেখছিনা।
অথরিটি প্রায় সময়ই সেন্ট্রাল অডিটোরিয়ামের প্রোগ্রামগুলো ভিডিও করে থাকেন কিন্তু এগুলো কখনো প্রচার করতে দেখিনি। যতটুকু প্রচার ও প্রসারের কাজ আছে তার সিংহ ভাগই অত্র ভার্সিটির ছাত্র-ছাত্রীরাই করে থাকে। কিছুদিন পূর্বে ভার্সিটির সর্ববৃহৎ অনুষ্ঠান চতুর্থ কনভোকেশন হয়েছে আপনারা সবাই জানেন যে তার মিডিয়া কাভারেজ কোন অবস্থায় ছিল । এটা সত্যিই অত্যন্ত দুঃখজনক ! সর্বশেষ কথা হল যদি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে নিজেদের অক্ষম মনে করেন তবে আমি বলব তা শিক্ষার্থীদের কাছে ছেড়ে দেওয়া হউক। আমি বিশ্বাস করি এতে করে বিনামূল্যে কয়েকশতগুন বেশি প্রচার ও প্রসারতা লাভ করবে।
আইআইইউসি আমার প্রানের ভার্সিটি। সবসময় ভার্সিটির মঙ্গল কামনা করি ও সাধ্যমত চেষ্টা করি যেন আমার প্রিয় এই ক্যাম্পাসটি সারা দেশ ও পৃথবীতে পরিচিত হউক ও সুনাম বয়ে আনুক।
আশা করি অথরিটি পূনরায় ভেবে দেখবেন ।
মোঃ ইনজামাম উল ইসলাম
ডিপার্টমেন্ট অব ইংলিশ ল্যাংগুয়েজ এন্ড লিটারেচার
No comments